আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ ইসরায়েলকে চারদিক থেকে ঘিরে ধরছে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা। যার মধ্যে অন্যতম লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। পিছিয়ে নেই সিরিয়া ও ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। এতে ইসরায়েলের অবস্থা এমন হচ্ছে যে , এবার কাকে রেখে কাকে ফেরাবে ?
শুক্রবার দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় রয়টার্সের একজন সাংবাদিক নিহত হন এবং এএফপি, রয়টার্স ও আল-জাজিরার আরো ছয়জন আহত হন। তারা সীমান্তে গোলাবর্ষণের মধ্যে আটকা পড়েছিলেন।
ইসরায়েলি বাহিনী বলেছে, ‘সীমান্তে বাধাগ্রস্ত হওয়ার পরে তাদের সৈন্যরা লেবানিজ ভূখণ্ডের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জবাব দিচ্ছে।’ শনিবার ইসরায়েলি বিমানবাহিনী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ বলেছে, তার বাহিনী ইসরায়েলে অজ্ঞাত বস্তুর অনুপ্রবেশের প্রতিক্রিয়া হিসেবে দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর ঘাঁটি লক্ষ্য করে আঘাত করেছে।’
আরও পড়ুনঃ শুরুতে খুবই ভয়ে ছিলামঃ নুসরাত ইমরোজ তিশা
শুক্রবার বৈরুতের দক্ষিণ শহরতলিতে এক হাজারের বেশি হিজবুল্লাহ সমর্থক ফিলিস্তিনি পতাকা এবং ব্যানার নিয়ে গাজার জন্য সমাবেশ করেছে। ব্যানারে লেখা ছিল, ‘ঈশ্বর আপনাদের রক্ষা করুক।’ তারা শিয়া মুসলিমগোষ্ঠীর নেতাকে উদ্দেশ্য করে স্লোগান দেয়, ‘(হাসান) নাসরাল্লাহ, তেল আবিবকে আঘাত করো।’