হাসপাতালে দৌড়াতে হবে না যেসব স্বাস্থ্য পরামর্শগুলো মেনে চললে

আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ রোগশোক বেড়েই চলছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড, ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত ঝাল-মসলার কারনে। এছাড়াও পরিপাকতন্ত্রের রোগ বাড়ছেই। এ ছাড়াও নানা রুকম রোগবালাই তো লেগেই আছে বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, পরিবেশ দূষণের কারণে। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, রাত করে ঘুমাতে যাওয়া, অতিরিক্ত বেলা করে ঘুম থেকে ওঠা, দীর্ঘক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটার স্ক্রিনে চোখ রাখা, বিভিন্ন নেতিবাচক চিন্তাভাবনায় নিজেকে ডুবিয়ে রাখা ইত্যাদি কারণেও বাড়ছে নানান রোগ। ছুটতে হচ্ছে হাসপাতালে, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।

তবে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন কিংবা জরুরি কিছু স্বাস্থ্য পরামর্শ মেনে চললে আপনি রোগ-যন্ত্রণা থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন।

• যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন তখন আপনার প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত।
• যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের আলোয় কাজ করছেন তখন আপনার চোখ আতঙ্কিত।
• যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়া শুরু করেছেন তখন আপনার মস্তিষ্ক ভীত।
• আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ঠাণ্ডা ও বাসি খাবার খাচ্ছেন।
• আপনার বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল-মসলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
• যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি-সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন তখন আপনার ফুসফুস আতঙ্কিত।
• লিভার ঝুকিতে আপনার, যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।
• আপনার হৃদপিণ্ড ঝুঁকিতে যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত (প্রাণীজ চর্বিযুক্ত) খাবার খাচ্ছেন।
• আপনার পাকস্থলি তখনই ভীত, যখন আপনি সকালে নাশতা করছেন না।
• আপনার কিডনি তখন আতঙ্কিত, যখন আপনি ২৪ ঘণ্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
• যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন তখন আপনার গলব্লাডার ভীত।

Leave a Reply

Translate »