আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ ডিম খাওয়া খুব উপকারী একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার। আপনি সকালে ডিম খেলে তার পুষ্টি শরীরে গুড়গুড়ি যাবে, এবং এটি প্রোটিনের একটি বিশেষ উৎস। দুটি ডিমে প্রায় ১৩ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়, এবং এতে আরও পাওয়া যায় প্রায় ১৫৫ ক্যালোরি। ডিমে অধিকাংশ পুষ্টি উৎপাদন করে, যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ডি এবং কোবালমিন। তাই নির্বাচিত সময়ে ডিম খেতে পারেন যাতে আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে সুরক্ষিত থাকেন।
ডিমের পুষ্টিগুণ
ডিম খাওয়া গুড় সবার জন্য, কারণ এটি প্রোটিন, ভিটামিন, ও মিনারল সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরে প্রোটিন পূরণ করে এবং পেশি শক্তিশালী করে। ডিমে আরও থাকে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম, যা হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে। যদি আপনার ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, অথবা উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা থাকে, তবে ডিম মেপে খেতে ভালো। এক্ষেত্রে, সমস্যা কতটুকু তা নির্ভর করে আপনার পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে। যদি ডিম খেতে নিষিদ্ধ থাকে, তবে আপনি অন্যান্য প্রোটিনের উৎস ব্যবহার করতে পারেন, যেমন ছানা, পনির, সয়াবিন, ছোট মাছ, মুরগির বুকের মাংস ইত্যাদি।
আরও পড়ুন ঃ কলা পাতায় খাওয়া কত উপকারি?
ডিম বিকল্প অত্যন্ত প্রোটিনিক
ক্যালোরি মাধ্যমে ডিম খেলে শরীর সর্বদা উচ্চ স্তরে শক্তি পেতে পারে। এটি দুর্বল এবং নিঃশ্বাস্য বয়স্কদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে, তাই নির্বাচিত সময়ে ডিম খেতে পারেন।
কখন ডিম খাওয়া উচিত না
রাত্রি ডিম খাওয়া সাধারণভাবে সাস্তানে না হতে পারে এবং এটি সর্দি-কাশি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, তাই রাত্রি ডিম খাওয়া বেশি সাবধানভাবে করতে হবে। এছাড়াও, ডিমের কুসুম যেখানে আলার্জি সমস্যা হতে পারে, তাহলে সাবধানভাবে খাওয়া উচিত না।
ডিম খাওয়া সবার জন্য উপকারী একটি পুষ্টিগুণ খাবার, তবে যে সমস্যা আপনার স্বাস্থ্যে আছে সেই সমস্যা নির্ভর করে ডিমের ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি নির্ধারণ করতে পারেন কখন খেতে উচিত এবং কখন খেতে উচিত না। এছাড়াও, আপনি যদি কোনও নির্ভরণী স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে চান, তাঁর সাথে যোগাযোগ করতে হবে।