আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ বিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোনো দম্প,তির জীবনের সবচাইতে গু’রুত্ব,পূর্ণ রাত। বলাই বাহুল্য যে এই রাত নিয়ে উভ’য়েরই অনেক স্ব,প্ন, অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে। নারীরা একবুক আশা নিয়ে স্বা’মীর জীবন স’’ঙ্গী হয়ে শ্বশুর বাড়িতে যান।
ফুলশয্যার রাতে প্রত্যেক স্বা’মীই নিজে’র স্ত্রী কাছ থেকে মোটামুটি বেশ কয়েকটি বিষয় আশা করেন। পাঠকদের কাছে তা হলো:
- প্রিয়জনের মুখ আনন্দময় ঠিক অপ্সরীর মতো । বিয়ে খুব কম মানুষই বারবার করেন। তাই বিশেষ এই রাতটি জীবনে বারবার ফিরে আসে না। তাই প্রত্যেক পুরুষই আনন্দ সেদিন নিজের স্বপ্ন,কন্যা রূপে দেখতে চান। আশা করে থাকেন যে আ’নন্দ দেখাবে পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর রমনীর মত।
- স্ত্রীর জীবনে তিনিই প্রথম পুরুষ : অধিকাংশ পুরুষ আজও আশা করেন যে তার স্ত্রী ভার্জিন হবে। অর্থাৎ তিনিই হবেন প্রথম পুরুষ যার সাথে প্রিয়জনের প্রথম শারীরিক সম্পর্ক করেছে।
- লজ্জা নারীর ভূষণ। এই কথাটি ফুলশয্যার রাতেই যেন সবচাইতে বড় সত্য। একটু লজ্জা লজ্জা বোধ তো অবশ্যই করবে। বিয়ে প্রেমের হোক বা পারিবারিক, প্রত্যেক পুরুষই এই বিশেষ রাতে আশা করে থাকেন যে স্ত্রী একটু ল’জ্জা পাবেন। একটু প্রেমের ছলকলা খেলবেন, আর তবেই ধরা দেবেন প্রেমের বন্ধনে।
- সমৃদ্ধ জীবনের আশ্বাস, দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন, তাই বিয়ের সেই প্রথম রাতটি তাই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ তাদের দুজনের কাছে।
- পরস্প,রকে আশ্বাস ও প্রতিজ্ঞা করার জন্য আদর্শ সময়। স্বা’মীও আশা করেন যে স্ত্রী তাকে একটু সুখের সংসারের আশ্বাস দেবেন।
- নিজের প্রশংসা শুনতে কে না ভালোবাসে? আর পুরুষেরা তো স্ত্রীর মুখে নিজের প্রশংসা শুনতে সবচাইতে বেশি পছন্দ করেন। বিয়ের প্রথম রাতেই এই প্রত্যাশা থাকে সবচাইতে বেশি।
- শ্বশুর বাড়ির প্রাপ্তি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ : বিয়েতে কী হলো, কী হলো না, কী পেলেন, কী পেলেন না ইত্যাদি নিয়ে হতাশা বা ক্ষোভ ব্যক্ত না করে যা পেয়েছেন সেটা নিয়েই সন্তুষ্টি প্রকাশ করুন। গুরুজনের দোয়া নিতে থাকুন। দেখবেন স্বামীর চোখে আপনার সম্মান হয়ে উঠেছে আকাশচুম্বী। সমৃদ্ধ জীবনের আশ্বাস: দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন
- নিজের ভার স্বামীর হাতে ছেড়ে দেয়া : এটা সেই বিশেষ রাত, যে রাতে স্ত্রী নিজেকে অর্পণ করেন স্বামীর জীবনে। তখন থেকে সারা জীবন একসাথে কাটার প্রতিশ্রুতি পরস্পর পরস্পরকে জ্ঞাপন করবে।
- নিজের দায়িত্ব ছেড়ে দেন স্বামীর হাতে। আর আপনি যতই স্বাধী,নচেতা নারী হয়ে থাকুন না কেন, আপনার স্বামী কিন্তু সারা জীবনই চাইবেন যে আপনি তাকে বি শ্বাস ও ভরসা করুন। আর এই কাজটি বিয়ের রাতে করলে খুশি হয়ে ওঠেন সকল পুরুষই।