আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ নন্দিত অভিনেতা মোশাররফ করিম অভিনীত দর্শকপ্রিয় নাটকগুলোর একটি ‘যমজ’। নাটকটিতে একাই তিনটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। জনপ্রিয়তা বিবেচনা করে একে একে নির্মিত হয়েছে ১৪টি সিক্যুয়েল। প্রতি ঈদে টিভি পর্দায় যেন বাড়তি আনন্দ যোগ করে ‘যমজ’। এবারের ঈদে থাকছে ‘যমজ ১৫’। আগের নাটকগুলোতে তিন চরিত্রে দেখা গেলেও এবারের পর্বে চারটি চরিত্রে পর্দায় হাজির হবেন এই অভিনেতা।
১৫তম এই পর্বের গল্পে দেখা যাবে, কালাম হঠাৎ নাপাইল গ্রামের আকাশে হেলিকপ্টার চক্কর দিতে শুরু করে। হাজার হাজার গ্রামবাসি হেলিকপ্টার দেখে উচ্ছ্বসিত। এই ভাবে হেলিকপ্টার চক্কর মারা আগে দেখে নাই। কিভাবে যেন এই জনস্রোতে রঙা ভুমিকা দিয়ে নায়ক বলে যায়।
হেলিকস্টারের ভার দেখে সে বুঝতে পারে হেলিকপ্টারটি বাসেই অবতরন করবে। হেলিকপ্টারটি সত্য সত্যই গ্রামেই অবতরন করে। হেলিকপ্টার ভিতর থেকে ম্যাডাম দিল আফরোজা যিনি একটি প্রজেক্টের কারনে তার জেনারেল ম্যানেজার ইমরুল সাহেব আর একান্ত সচিব সে আলি। একা, নেকা, ক্যাবল মাস্টার সবাই উপস্থিত কিন্তু নেতৃত্ব। যেলিকপ্টার নিরাপতার সাথে কিভাবে অবতরন করবে সব দায়িত্ব নিয়ে ফেলছে এখা। তারপর এছার সাথে প্রজেক্টের দ্যাভাসের সম্পর্ক হয়।
সেই সম্পর্কের সুত্র ধরে এছার বিদেশে যাওয়ার সুযোগ হয়। কসু মিয়া তার জায়গা জমি বিক্রি করে এক্কার বিদেশে যাওয়ার ব্যাবস্থা করে। তারপর হেলিকপ্টারে চড়ে এরা বিদেশে যায়। কিন্তু সুরভাগ্য এ বিদেশে যেতে পারে না। হৃদয়বিদারক দৃশ্যের মধ্য দিয়ে এই ঘটনার পরিসমাপ্তি ঘটে।