আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃঅ্যানিমিয়ার সমস্যা বিভিন্নভাবে শরীরে রক্তের পরিমান কমে গেলে দেখা দেয় । অনেকের শরীরে রক্ত উৎপাদন হয় না । তাদের Anemia আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে ।
এই সমস্যারই পোশাকি নাম Anemia। রক্তে লোহিত রক্ত কণিকা বা আরবিসির মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে কমে গেলেই তাকে রক্তাল্পতা বা Anemia বলা হয়। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের (NFHS) গবেষণা অনুসারে, দেশের প্রায় অর্ধেকেরও বেশি মহিলা (প্রায় ৫৫ শতাংশ), রক্তাল্পতার শিকার।
আরও পড়ুন ঃইমিউনিটি বাড়বে তরতরিয়ে জেনে নিন কিভাবে
অ্যানিমিয়া কেন হয়?
- মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ১১.৯। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা এর চেয়ে কমে গেলেই তাকে অ্যানিমিক বলা হয়।
- অন্যদিকে পুরুষদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রা ১৪।
- হাড়ের মজ্জায় লোহিত রক্তকণিকা তৈরি হয়। হাড়ের কোনও অসুখ থাকলে এর স্বাভাবিক উৎপাদন ব্যহত হয়। ফলে রক্তাল্পতার ঝুঁকি বাড়ে।
- অনেকেরই শরীরে আবার স্বাভাবিক রক্ত উৎপাদন হয় না। তাঁদের Anemia আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
- কারও-কারও আবার রক্ত দূষিত হয়ে যায়। অর্থাৎ নষ্ট হয়ে যায়। তাঁদেরও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- বড় কোনও অস্ত্রোপচারের জন্যাও শরীর থেকে রক্ত বেরিয়ে যায়। তখন Anemia সম্ভাবনা বাড়ে।
অ্যানিমিয়ার সাধারণ লক্ষণ:
- এই সমস্যা দেখা দিলে প্রচন্ড ক্লান্তি অনুভব হয়। ফলে মানুষ ঝিমিয়ে পড়েন, কর্মক্ষমতা হারায়।
- এই সমস্যায় শিকার হলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। হঠাৎই বুকের ভিতর ধুকপুকানি বেড়ে যায়।
- কারণ ছাড়াই শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
অ্যানিমিয়ার প্রতিকার:
মটরশুঁটি ও বিনস আয়রন ট্যাবলেট খাওয়া ছাড়াও বেশকিছু প্রতিকার রয়েছে। এমন কিছু খাবার রয়েছে যেমন – পালং শাক,খাসির মাংস|
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।