আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ সেমিফাইনালে উঠলেও টুর্নামেন্টে এখনও বড় দলের বিপক্ষে লড়তে হয়নি ইংল্যান্ডকে। কোয়ার্টার ফাইনালে উজ্জীবিত সুইসদের বিপক্ষে পারফর্মেন্সে উন্নতি হলেও জিততে হয়েছে টাইব্রেকারে। তাই এখনও সত্যিকার প্রত্যয়ী জয়ের খোঁজে থ্রি-লায়ন্সরা।
তারকা সমৃদ্ধ স্কোয়াড নিয়ে, একাদশ সাজাতে মধুর সমস্যায় ইংলিশ কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। তবে বেলিংহ্যামকে মধ্যমণি করে, আক্রমণে হ্যারি কেনের সঙ্গে বুকায়ো সাকায় আস্থা রাখবেন কোচ। ফোডেনের বহুমুখী দক্ষতা বড় সম্পদ ইংলিশদের। ওয়াকার, স্টোনস, ট্রিপিয়ারের পাশে রক্ষণ সামলাতে ফিরতে পারেন মার্ক গুয়েহি।
গ্রুপ পর্বে পোল্যান্ডকে হারালেও, ফ্রান্সের বিপক্ষে ড্র ও অস্ট্রিয়ার কাছে হার ইঙ্গিত দেয়, নেদারল্যান্ডসের ওঠা-নামা পারফর্মেন্সের। তবে শেষ ষোলোতে রোমানিয়াকে উড়িয়ে দেওয়া ও উজ্জীবিত তুরস্কের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও জয় তুলে নেওয়া, আত্মবিশ্বাস ফিরিয়েছে ডাচ শিবিরে।
পাঁচ ম্যাচে ৯ গোল বলছে- কডি গাপকো, মেমফিস ডিপাই, মালেনের আক্রমণ ভাগ নিয়ে নির্ভার থাকতে পারে অরেঞ্জরা। জাভি সিমন্স, রিনডার্সের মধ্যমাঠও বল সরবরাহে দক্ষ। কিন্তু ফন ডাইকের নেতৃত্বাধীন রক্ষণভাগে, বাড়তি নজর দিতে হবে অরেঞ্জ কোচ রোনাল্দ কুমানকে।
মুখোমুখি লড়াইতে বেশ এগিয়ে থাকা থেকে, ৩৬ বছরের প্রতীক্ষা অবসানের অনুপ্রেরণা নিতে পারে নেদারল্যান্ডস।