আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট-এর বরাতে জানা গেছে, ’আকুয়াম্যান’ সিরিজের সিক্যুয়েলে থাকছেন না অ্যাম্বার হার্ড। যার কারণে ‘আকুয়াম্যান অ্যান্ড দ্য লস্ট কিংডম’-এর মিরা চরিত্রটির ভূমিকা পরিবর্তন করার কথা জানিয়েছেন ছবিটির নির্মাতা। এ নিয়ে প্রযোজনা সংশ্লিষ্ট অনেককে টুইটও করতে দেখা গেছে। তবে গুঞ্জন রয়েছে, মুভিতে ১০ মিনিটেরও কম সময়ের জন্য হার্ডকে দেখা যেতে পারে।
জনমনে প্রশ্ন, তাহলে কি হবে ‘আকুয়াম্যান অ্যান্ড দ্য লস্ট কিংডম’-এর মিরার? সংশ্লিষ্টদের একজন টুইটে জানিয়েছে, সিনেমার শুরুতেই হয়তো দেখা যাবে শিশুর জন্ম দিতে গিয়ে মারা গেছেন মিরা। তবে পুরো বিষয়টি এখনো খোলাসা করেনি ওয়ার্নার ব্রাদার্স।
এদিকে, আদালতে অ্যাম্বারের আইনজীবী বলেছিলেন, পারিবারিক ইস্যুর কারণে অ্যাম্বারের ক্যারিয়ারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এমনকি তিনি তার কাজ হারাতে বসেছিলেন এবং অভিনয়ের জন্য পর্যাপ্ত পারিশ্রমিকও দাবি করতে পারেননি। আদালতে অ্যাম্বার বলেন, ‘চলচ্চিত্রে থাকার জন্য আমার সত্যিই অনেক কঠিন লড়াই করতে হয়েছে। তারা আমাকে ছবিতে অন্তর্ভুক্তও করতে চায়নি।
অ্যাম্বারের ওই বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণ করতে আদালতে ডাক পড়েছিল ডিসি ফিল্মের প্রধান ওয়ালটার হামাদারের। আদালতে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন, অ্যাম্বারের পারিবারিক কোনো ইস্যু তাদের কাস্টিংয়ে প্রভাব ফেলেনি। হার্ড এবং চলচ্চিত্রের প্রধান জেসন মোমোয়ার মধ্যে রসায়নের অভাবকে তার স্ক্রিনটাইম কমানোর কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন ওয়ালটার হামাদার।