আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ কম হওয়া পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট বা বন্ধ্যাত্বের মূল কারণ। ব্রিটিশ স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান এনএইচএসের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়, যে দম্পতিদের সন্তান হয় না তাদের এক-তৃতীয়াংশের ক্ষেত্রেই দেখা যায় স্বামীর শুক্রাণুর মান নিম্ন ও সংখ্যা কম হওয়া।
জীবনযাত্রার ভুল অভ্যাসের কারণে পরিণত বয়সে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে। তরুণ বয়সে সেগুলো নিয়ে মানুষের সচেতন থাকে না। এমনই কিছু কারন তুলে ধরা হলো।
ধূমপানে অন্যান্য ক্ষতির পাশাপাশি প্রজনন ক্ষমতাকে মারাত্মক হারে ক্ষতিগ্রস্ত করে। বিশেষজ্ঞদের দাবি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ধূমপানও প্রজনন ক্ষমতার ক্ষতি করে। এর ফলে পুরুষের বীর্জের মান কমে যায়।
গৃহস্থালীর যেকোনো পণ্য কেনার সময় দেখতে হবে তাতে ‘পিসিবি’, ‘থ্যালেটস’, ‘ফুরান’ ইত্যাদি আছে কি না যেগুলো মূলত বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টির জন্য দায়ী। ঘর পরিষ্কার করার অনুসঙ্গ ও প্রসাধনীতে এর উপস্থিতি দেখা যায়।
প্রজনন ক্ষমতা বাড়ার পথে মানসিক চাপ একটি উল্লেখযোগ্য বাধা। কারণ মানসিক চাপগ্রস্ত অবস্থায় শরীরের যে হরমোনগুলো নিঃসৃত হয়, সেগুলো প্রজনন ক্ষমতাকে দমিয়ে রাখে।
দিনে তিন থেকে চার কাপের বেশি কফি পানের অভ্যাস থাকলে তা এখনই কমাতে হবে। কারণ অতিরিক্ত ‘ক্যাফেইন’ শরীরে প্রবেশ করলে তা শুক্রাণুর উৎপাদনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।