আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ লন্ডন-ভিত্তিক প্লাস্টিক সার্জন ড. জুলিয়ান ডি সিভার মতে, ২০১৬ সালে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে নির্ধারণ করা বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত মুখের তালিকার শীর্ষে ছিলেন অ্যাম্বার।
ড. সিলভার মুখের ম্যাপিং কৌশল ১২টি মূল পয়েন্টে চোখ, নাক, ঠোঁট, চিবুক, চোয়াল এবং মুখের আকৃতি, ইত্যাদিসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মূল্যায়ন করে। সার্জন নিখুঁত অনুপাত নির্ধারণ করতে প্রাচীন গ্রীক গোল্ডেন রেশিও অব বিউটি, ‘ফাই’ ব্যবহার করেন। এরপর বার্ষিক বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরী মহিলাদের তালিকা তৈরি করেন।
ম্যাপিং প্রযুক্তি অনুসারে, হার্ডের মুখ বিউটি ফিয়ের গ্রিক গোল্ডেন রেশিওতে ৯১.৮৫ শতাংশ নির্ভুল পাওয়া গেছে। সেই একই বছরে, কিম কার্দাশিয়ানের সবচেয়ে নিখুঁত ভ্রু পাওয়া গেছে। স্কারলেট জোহানসনের সবচেয়ে সুন্দর চোখ ছিল। অন্যদিকে সুপারমডেল এমিলি রাতাজকোস্কির সবচেয়ে সুন্দর ঠোঁট ছিল।