আইকোনিক ফোকাস ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এবারই প্রথম আগমন পাপুয়া নিউ গিনির। তবে প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপ রাষ্ট্রটি বাংলাদেশের কাছে মোটেও অচেনা নয়! একটা সময় আইসিসি ট্রফিতে নিয়মিতই তাদের মুখোমুখি হতে হতো বাংলাদেশকে। সেই দলটিকে বিশ্বকাপেও পাচ্ছে মাহমুদউল্লাহরা।
পাপুয়া নিউগিনি খুব ভালো করেই জানে তাদের কঠিন মুহূর্তে ফেলবে বাংলাদেশ। বিশেষ করে টাইগারদের কোয়ালিটি স্পিন বোলিং! তবে দলটির অধিনায়ক আসাদ ভালা যেভাবে আত্মবিশ্বাসীর সুরে কথা বলেছেন, তাতে মনে হতেই পারে এই স্পিন বোলিং আক্রমণ সামলানোর উপায়টা জানা আছে তাদের। তিনি বলেছেন, ‘জানি আমাদের বিশ্বমানের স্পিনারদের মুখোমুখি হতে হবে। তবে আমরা অনুশীলনে সর্বোচ্চটা দিয়ে যাচ্ছি। মূল যে বিষয় সেটা হলো প্রয়োগ আর নিজেদের প্রকাশটা ঠিকমতো হচ্ছে কিনা। আমাদের বিচার-বুদ্ধি দিয়ে খেলতে হবে। আর উপভোগের মন্ত্রটা জানতে হবে।’
পাপুয়া নিউগিনির গর্বের জায়গা হলো তাদের ফিল্ডিং। দলটির অধিনায়কও গর্বের সঙ্গে তা স্বীকার করেন। কিন্তু অন্য বিভাগেও যে ভালো করা প্রয়োজন, এর তাগিদ অনুভব করছেন তিনি, ‘আমাদের ফিল্ডিং নিয়ে আমরা খুব গর্ব করি। তবে আমাদের অন্য বিভাগেও ভালো করতে হবে। যাতে অলরাউন্ড নৈপুণ্য দেখাতে পারি। আমরা সবকিছু উপভোগ করতে চাই। সবকিছু মাঠ ত্যাগ করার সময় সেখানেই রেখে যেতে চাই। কিন্তু নিজের দেশকে আমরা প্রতিনিধিত্ব করবো হাসিমুখে।’