আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ দেশে আবারও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ঊর্ধ্বমুখী। ডেঙ্গুতে আপনার ওয়ার্নিং সাইনসহ অথবা স্পেয়ার ডেঙ্গু হয়, তাহলে প্লাটিলেট অবশ্যই ১ লাখের নিচে চলে আসবে। অনেক রোগীর ক্ষেত্রে ২ বা ১ হাজারেও চলে আসতে পারে। এমনও হতে পারে ৫০ হাজার বা ১০ হাজার বা ৫ হাজারেও চলে আসতে পারে। অনেক রোগীর ২ বা ১ হাজারেও চলে আসতে পারে। তখন তাকে প্লাটিলেট দিতে হয়।
ক্যাটাগরির ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গু হলে কী ধরনের চিকিৎসা নেবেন। বাসায় না হাসপাতালে থাকবেন তা নির্ভর করে এই ক্যাটাগরির উপর। ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ধরন বা ক্যাটাগরি আছে—‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’।
প্রথম ক্যাটাগরির রোগীরা স্বাভাবিক থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী ‘এ’ ক্যাটাগরির। তাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। বাড়িতে বিশ্রাম নিলেই যথেষ্ট।
‘বি’ ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া লাগতে পারে। কিছু লক্ষণ, যেমন পেটে ব্যথা, বমি, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, অন্তঃসত্ত্বা, জন্মগত সমস্যা, কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াই ভালো।
‘সি’ ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। এতে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউর প্রয়োজন হতে পারে।