ইংল্যান্ডের ইতিহাসে  ফাইনালের গুরুত্বটা কী

আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ ওয়েম্বলিতে খেলা এই (ফাইনাল) উপলক্ষকে আরও বড় ও বিশেষ করে তুলেছে। আমাদের সমর্থকেরা গাইবে, আনন্দ করবে, সমর্থন দেবে, তাই প্রেরণার কোনো অভাব হবে না। তাই দ্বিতীয় শিরোপা জিততে ফাইনালটা ওয়েম্বলিতে খেলার চেয়ে ভালো আর কোনো জায়গা হতে পারে না। জাতি হিসেবে এ লগ্নটা আমাদের ইতিহাসে দারুণ এক মুহূর্ত। উত্তেজনাটা (ওয়েম্বলির) ছাদ ফুঁড়ে উপচে পড়বে। কিন্তু মূল কাজটা হলো স্টেডিয়ামে গিয়ে সব সুবিধাকে নিজেদের পক্ষে কাজে লাগিয়ে মন উজাড় করে খেলা।

 

 

১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ জিতেছে, অবশ্যই সেটা অসাধারণ অর্জন। এখন আমাদের সামনে আরও ইতিহাস গড়ার সুযোগ। আমাদের বাবা–মা, পরিবারে যাঁরা কখনো ইংল্যান্ডকে ফাইনালে দেখেনি তাদের জন্য ইতিহাস গড়ার সুযোগ-আমি জানি তা দেশ ছাপিয়ে যাবে।

 

 

কিন্তু সবার আগে বলতে হবে, তারা অসাধারণ ডিফেন্ডার। ম্যাচ খুব ভালো বোঝে, কখন কোথায় থাকতে হবে, তা জানে। এককথায় দুজনেই যোদ্ধা, তাই কঠিন এক যুদ্ধই হবে। কিন্তু এ জন্যই তো ফুটবল খেলা। সেন্টার ফরোয়ার্ডদের বিপক্ষে তো আমি এটাই করি। জয়ের জন্য তারা নিজেদের নিংড়ে দেবে। আমরাও তা–ই করব। সেরা দলটাই জিতবে। তবে আমি চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় আছি। স্ট্রাইকার হিসেবে সেরা হতে চাইলে সেরাদের বিপক্ষেই খেলতে হবে আর রোববার ঠিক সেটাই হবে।

 

 

Leave a Reply

Translate »