আইকোনিক ফোকাস ডেস্কঃ শিশির কিছুতেই বিয়েতে রাজি নয়। কিন্তু তার মা আর বন্ধু রাসেল তাকে পাত্রী দেখিয়েই চলে। শিশির কোনো পাত্রীকেই পছন্দ করেন না, উল্টো তাদের নানারকম খুঁত ধরে।
এদিকে শিশির অচেনা এক মেয়ের ওপর ক্রাশ খায়। সে মেয়েটির নাম, ঠিকানা কিছুই জানে না। শুরু হয় সেই মেয়েটিকে খোঁজার অভিযান। অবশেষে তার সন্ধান মেলে। মেয়েটির নাম সামিয়া।
একদিন সামিয়াকে রাস্তায় আটকে খুব ফানি ওয়েতে শিশির তাকে প্রেম নিবেদন করে এবং বিয়ের প্রস্তাব দেয়। জবাবে সামিয়া বলেন, বাবা রাজি হলে তার আপত্তি নেই। তবে শিশিরকে পিছু ছাড়াতে সামিয়া বানিয়ে বলেন, তার আগে একটা বিয়ে হয়েছে, বিভিন্ন রোগ আছে। সব শোনার পরও শিশির তাকেই বিয়ে করতে চায়। এমনকি শিশির তার মাকে নিয়ে সামিয়াদের বাসায় হাজির হয়। সামিয়ার প্রতি ছেলের ভালোবাসা দেখে তার মা বিয়েতে রাজি হয়ে যান।
তবে সমস্যার শুরু বিয়ের পর। শিশির বুঝতে পারে, ক্রাশকে বিয়ে করে সে বাঁশ খেয়েছে। এরপর ঘটতে থাকে আরও বেশ মজার ঘটনা। জুলফিকার ইসলাম শিশিরের রচনা ও পরিচালনায় রোমান্টিক কমেডি ঘারানার নাটকটিতে জুটি বেঁধেছেন জাহের আলভী ও সালহা খানম নাদিয়া।